দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের সার্জারি বিশেষজ্ঞ জিল্লুর রহমান সুমন নামে এক চিকিৎসক ১৯ বছর বয়সী এক তরুণীর সঙ্গে প’রকী’য়া করতে গিয়ে এলাকাবাসীর কাছে ধ’রা খেয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় ওই তরুনীর বাসায় রাত কা’টাতে গিয়ে ধ’রা খান তিনি।
পরে তাকে আ’টক করা হয়। আটক ওই চিকিৎসকের বাড়ি ঠাকুরগাঁও পৌর শহরের গোয়ালপাড়া এলাকায়। পরে এলাকাবাসীর চা’পের মুখে ওই তরুণীকে বিয়ে করতে বা’ধ্য হন ওই চিকিৎসক। জানা যায়, উপজেলার এক তরুণীকে সঙ্গে চিকিৎসক সুমনের দীর্ঘ দিনের পরিচয় ছিল।
এরপর স্ত্রীর পরিচয় গো’পন রেখে ওই তরুণীর সঙ্গে প্রেমের স’ম্প’র্ক গড়ে তোলেন চিকিৎসক জিল্লুর রহমান সুমন। এরপর ওই তরুণীকে স’ঙ্গে নিয়ে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বিভিন্ন আ’বাসিক হোটেল ও ভাড়া বাড়িতে থেকে এ’কান্তে রাত কা’টাতে শুরু করেন।
গতকাল রোববার রাতে ওই তরুণীর বাসায় রাত কা’টাতে গিয়ে স্থানীয়দের হাতে ধ’রা পড়েন তিনি। এরপর ঘটনাটি ধামাচা’পা দিতে দৌড়ঝাঁ’প শুরু করেন ওই চিকিৎসকের পরিবারের লোকজন। ঘটনাটি সবখানে ছ’ড়িয়ে পড়লে অবশেষে আজ সোমবার সন্ধ্যায় এলাকাবাসীর চা’পের মুখে ওই তরুনীকে বিয়ে করতে রাজি হন চিকিৎসক সুমন।
পরে এলাকাবসীর সামনে ২০ লাখ টাকা কাবিনে ওই তরুণীকে বিয়ে করেন তিনি। এ বিষয়ে পীরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহাবুব আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনাস্থলে গিয়ে দুইজনের কথা মত তাদের বিয়ে দেওয়া হয়েছে।