ইলিশ (বৈজ্ঞানিক নাম:Tenualosa ilisha) বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। এটি একটি সামুদ্রিক মাছ, যা ডিম পাড়ার জন্য বাংলাদেশ ও পূর্ব ভারতের নদীতে আগমন করে। বাঙালিদের কাছে ইলিশ খুব জনপ্রিয়।
এ ছাড়াও ইলিশ ভারতের বিভিন্ন এলাকা যেমন পশ্চিমবঙ্গ, উড়িষ্যা, ত্রিপুরা ও আসামে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মাছ। ২০১৭-এ বাংলাদেশের ইলিশ মাছ ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায়।
বাংলা ভাষা, ভারতের আসাম এর ভাষায় ‘ইলিশ’ শব্দটি পাওয়া যায় এবং তেলেগু ভাষায় ইলিশকে পোলাসা (তেলুগু: పులస Pulasa বা Polasa) আখ্যায়িত করা হয়। পাকিস্তানের সিন্ধ ভাষায় বলা হয় পাল্লু মাছি (সিন্ধু: پلو مڇي Pallu Machhi), ওড়িয়া ভাষায় ইলিশী (ওড়িয়া: ଇଲିଶି Ilishii) গুজরাটে ইলিশ মাছ মোদেন (স্ত্রী) বা পালভা (পুরুষ) নামে পরিচিত।
ইলিশ অর্থনৈতিক ভাবে খুব গুরুত্বপূর্ণ গ্রীষ্মমন্ডলীয় মাছ। বঙ্গোপসাগরের ব-দ্বীপাঞ্চল, পদ্মা-মেঘনা-যমুনা নদীর মোহনার হাওর থেকে প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে ইলিশ মাছ ধরা হয়। এটি সামুদ্রিক মাছ কিন্তু এই মাছ বড় নদীতে ডিম দেয়।
ডিম ফুটে গেলে ও বাচ্চা বড় হলে (যাকে বাংলায় বলে জাটকা) ইলিশ মাছ সাগরে ফিরে যায়। সাগরে ফিরে যাবার পথে জেলেরা এই মাছ ধরে। এই মাছের অনেক ছোট ছোট কাটা রয়েছে তাই খুব সাবধানে খেতে হয়।
তেমনি বাটার সময় নদীতে জেলেদের ঝাঁকে ঝাঁকে বড় বড় ইলিশ মাছ ধরার ভিডিও তুমুল ভাইরাল। আরও পড়ুনঃ কিছু কিছু মানুষ আছে যারা নদীতে বা পুকুরে ডুব দিয়ে মাছ ধরতে পারে, অনেক মানুষই আছে আবার নদীতে ডুব দিয়ে মাছ ধরতে পারে না ।
ডুব দিয়ে মাছ ধরা একটা অভিজ্ঞতা ব্যাপার, কেউ চাইলেই হঠাৎ করে ডুব দিয়ে মাছ ধরতে পারবেনা, কিন্তু এবার এই অসম্ভব কে সম্ভব করে দেখালো এক তরুণী,
ওই তরুণী নদীতে ডুব দিয়ে ইলিশ মাছ ধরে আনলো, পরবর্তীতে তার ওই ইলিশ মাছ ধরার পিকচার টি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়,
গায়ক ও সঙ্গীত প’রিচালক প্রত্যয় খান এবারের ভ্যা’লেন্টাইন ডে উপলক্ষে ‘চেয়ে দেখো’ শিরোনামে নতুন গান নিয়ে এসেছেন। যা তার শ্রোতাদের জন্য ভা’লোবাসার উপহার হিসেবে উল্লেখ করেন।
অডিও-ভিডিও প্র’যোজনা প্রতিষ্ঠান জি সিরিজের ব্যানারে গানটি মিউজিক ভিডিও আকারে প্র’কাশিত হয়েছে। সুর, স’ঙ্গীতায়োজন ও ভিডিওগ্রাফি করেছেন প্রত্যয় নিজেই। ভিডিওতে মডেল হয়েছেন আন্নুর খান নোলক ও প্রত্যয়।
হ্যাশট্যাগ ফিল্মসের ব্যা’নারে নির্মিত মিউজিক ভিডিওটির সম্পাদনা করেছেন কাজল আরেফিন অনিক। সিনেমাটোগ্রাফি করেছেন সানি খান। ড্রো’ন প’রিচালনা করেছেন সাদাত হোসেন। প্র’জেক্টের সমন্বয় করেছেন ঈশা খান।