মা’থায় যাতে কোনো ভাবেই উকুন না হয় এর জন্য সবার চেষ্টার কমতি থাকে না। উকুন তাড়াতে বিভিন্ন রকমের দামী দামী প্রসাধ’নী ব্যবহার করেন অনেকেই।কিন্তু অ’বা’ক করা বি’ষয়টি হলো, এমন এক দেশ রয়েছে যেখানে মা’থায় উকুন পোষা হয় এবং তা বিক্রি করা হয়।
দুবাইতে অধিক হারে বিক্রি হয় এই উকুন। তাও যেমন তেমন মূ’ল্যে নয়। এক উকুনের মূ’ল্য ১৪ দেরহাম। বাংলাদেশি টাকায় যার মূ’ল্য ৩০০ টাকা। গবে’ষণায় দেখা গেছে, মা’থার উকুন চুল ও শ’রীর স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারি। এতে চুল পড়ার সম্ভাবনা কম থাকে। চুল মজবুত থাকে এবং শ’রীর স্বাস্থ্যবান রাখে।
এ খবর ছড়াতেই দুবাইতে উকুনের কদর বেড়ে গেছে। না’রীরাও তাদের মা’থায় উকুনের যত্ন নিচ্ছেন উকুন বাড়াচ্ছেন। বলা যায় মা’থায় উকুন পালন শুরু করেছেন। আরো জানা যায়, উকুনের চা’হিদা বাড়ায় দুবাইয়ের সেলুনগুলো উকুন বিক্রি শুরু করেছেন।
যাদের মা’থায় বেশি উকুন সেগুলো কিনে বিক্রি করছেন অন্য না’রীদের কাছে। তবে উকুন বিক্রির এই খবর জানাজানি হওয়ার পর দুবাইয়ের হেলথ কন্ট্রোল সেকশন বলেছেন, উকুন বিক্রির সি’দ্ধান্তটি অন্যায়। যাকে এ কাজে পাওয়া যাবে তাকে জ’রিমানা করা হবে।
কোন এক সময় টয়লেটের ফ্ল্যাশে থাকত টানা দড়ি। সময়ের ব্যবধানে হ্যান্ডেল থেকে চলে এল বাটনে। তবে বর্তমান সময়ের আধুনিক টয়লেটের ফ্ল্যাশ হিসেবে দুইটি বোতাম বা বাটন থাকে। আপনি কখনও ভেবে দেখেছেন কি, কেন বর্তমান সময়ের টয়লেটের ফ্ল্যাশে দুটি দেয়া হল বা কি এর প্রয়োজনীয়তা?
জেনে নিই দুটি বাটন দেয়ার রহস্য। জনসংখ্যার ক্রমবর্ধমান হারের কারণে দিন দিন বাড়ছে পানির চাহিদা। পানির বাড়তি চাহিদা যোগানে দিন দিন কমে আসছে ব্যবহার্য পানির পরিমাণ। তাই শৌচকার্যে পানির অপচয় রোধ করতে নেয়া হয় বিশেষ উদ্যোগ।
দুই বাটনের পরিকল্পনা সেখান থেকেই আসে ফ্ল্যাশ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মাথায় আসে। একটি বড় ফ্ল্যাশে সাধারণত ছয় থেকে ৭ লিটার পানি খরচ হয়। আগে যেকোনো ফ্ল্যাশে ঠিক এই পরিমাণেই পানি খরচ হত।
আর ছোট ফ্ল্যাশে খরচ হয় মাত্র ৩ থেকে সাড়ে ৪ লিটার পানি। ফলে বড় কোন প্রয়োজন ছাড়া বড় ফ্ল্যাশ না চেপে আপনি অনায়াসেই কমাতে পারেন পানির অপচয়।মূলত পানির এই অপচয় রোধেই টয়লেটের ফ্ল্যাশে দুটি বোতাম। কম পানির জন্য ছোট বোতাম আর বেশি পানির জন্য বড় বোতাম।